ডিজিটাল মার্কেটিং এর বাংলা টিউটোরিয়ালটিকে আমি তিনটি পার্টে ভাগ করেছি। এখানে প্রথম পার্টটি নিয়ে আপনাদের বুঝার মত করে আলোচনা করবো। ইনশাআল্লাহ।
অনলাইন মিডিয়ায় ডিজিট্যাল মার্কেটিং এমন একটি জায়গা করে নিয়েছে অকল্পনীয়| বাঙালা ভাষাভাষী অনেকেই ইংরেজী টা ঠিক বুঝতে পারে না , ইংরেজি ভাষার জন্য তো আমরা জিজিট্যাল মার্কেটিং শিখা থেকে বঞ্চিত থাকতে পারি না | তাই আমরা নিয়ে এসেছি শুদ্ধ বাংলা ভাষায় ডিজিট্যাল মার্কেটিং A to Z ফুল কোর্স | আজকের দিনে প্রতিটি ওয়েবসাইট অথবা প্রত্যেকটি কোম্পানি তাদের ব্যবসাকে আরো সক্রিয় বা সম্প্রসারিত করার জন্য ডিজিটাল মার্কেটিং গুরুত্ব পূর্ণ ভূমিকা পালন করে | যেমন ধরুন, আপনি একটি লোকাল খবর দেওয়ার জন্য ওয়েবসাইট তৈরী করলেন , কিন্তু আপনি তেমন আশানুরূপ ট্রাফিক পাচ্ছেন না অথবা আপনার ওয়েবসাইটটি গুগল এ সার্চ করেও খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না , চিন্তিত হওয়ার কোনো কারণ নেই, ডিজিট্যাল মার্কেটিং এর সাহায্যে আপনার ওয়েবসাইটটি কে সবার নজরে পৌঁছে দিতে পারবেন | ডিজিট্যাল মার্কেটিং ব্যবহার করে বহু কোম্পানি তাদের বিজনেসকে আরো সক্রিয় করে তুলেছে এবং আপনিও পারবেন আপনার বিজনেসকে আরো সক্রিয় বা সম্প্রসারিত করে তুলতে | ডিজিট্যাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে একটি কোম্পানি অন্য কোম্পানির সাথে তাদের ব্যবসার লেনদেন করতে পারে , শুধু তাই নয় এর মাধ্যমে বিভিন্ন কোম্পানি সারা বিশ্বে তাদের ব্যবসার প্রচার করে যাচ্ছে প্রতিনিয়ত| উদাহরণ স্বরূপ বলা যায় Flipkart, Amazon প্রভৃতি | সব থেকে বড় কথা হলো এখন ডিজিটাল মার্কেটিং এ প্রচুর কাজ পাওয়া যাচ্ছে , একজন বেকার ছেলের জন্য ডিজিট্যাল মার্কেটিং শেখা অতিব জরুরী। কারণ এটি খুব সহজেই শেখা যায়। ডিজিট্যাল মার্কেটিং শিখতে লাগে না কোন বয়সের মাপ আর লাগে না কোনো শিক্ষাগত যোগ্যতা। একটি মোবাইল অথবা কম্পিউটার থাকলেই খুব ভালো ভাবে ডিজিটাল মার্কেটিং শেখা যায় | তাই চলুন শিখে ফেলি ডিজিট্যাল মার্কেটিং টোটাল টিউটোরিয়ালটি | ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের সম্পর্কে জানতে হলে সর্বপ্রথম জানতে হবে ডিজিট্যাল মার্কেটিং কি? এবং এটি কিভাবে কাজ করে।
ডিজিট্যাল মার্কেটিং কি?
ডিজিট্যাল মার্কেটিং বলতে আমরা বুঝি, এক ধরণের কৌশল যা আপনার ব্যাবসা কে অনলাইন এবং অফলাইনে সকলের মাঝে প্রচার করে | কোম্পানিগুলো সোশ্যাল মিডিয়া কিংবা টেলিভিশনে যেসমস্ত বিজ্ঞাপন পোস্ট করে সেই সমস্ত কিছু ডিজিট্যাল মার্কেটিং এর অন্তর্গত | (Digital Marketing tutorial 2020)
ট্রাফিক কি ?
ট্রাফিক বলতে বুঝায়, কতজন ভিজিটর আপনার ওয়েবসাইটটি ভিজিট করছে |
ডিজিট্যাল মার্কেটিং কত ধরণের হয় তা কি আমাদের জানা আছে? চলুন জেনে নেই। ডিজিট্যাল মার্কেটিং কে আমরা দুই ভাগে ভাগ করতে পারি-
- ইনবাউন্ড ডিজিট্যাল মার্কেটিং
- আউট বাউন্ড ডিজিট্যাল মার্কেটিং
ইনবাউন্ড ডিজিট্যাল মার্কেটিং : এটির মাধ্যমে আপনি ফ্রি তে অথবা পেইড ক্যাম্পেইনের ব্যবহার করে আপনার বিসনেজকে বাড়াতে পারবেন। যেমন ধরুন, ইউটুবে , ফেসবুক , টুইটার এ আপনার বিজনেজ শেয়ার করে ফ্রি বা পেইড বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে ট্রাফিক সংগ্রহ করতে পারেন |
ইনবাউন্ড ডিজিট্যাল মার্কেটিংয়ের বিষয়সমূহ:
- SEO (Search Engine Optimization)
- SEM (Search Engine Marketing)
- SMM (Social Media Marketing)
- SMO (Social Media Optimization)
- CONTENT MARKETING
- EMAIL MARKETING
- AFFILIATE MARKETING
- MESSENGER MARKETING
- GOOGLE ADWORD
আউট বাউন্ড ডিজিট্যাল মার্কেটিং: এটি হলো অফলাইন মার্কেটিং পদ্ধতি। অর্থাৎ অফলাইনে আপনার বিজনেসকে প্রসারিত করতে সাহায্য করে | যেমন- বাল্ক এসএমএস , টিভি এডভারটাইজমেন্ট ।
আউটবাউন্ড ডিজিট্যাল মার্কেটিং এর মধ্যে যা থাকছে –
- BULK SMS
- TELEVISSION ADVERTISEMENT
- BANEER ADVERTISEMENT
- HOARDING
ইনবাউন্ড ডিজিটাল মার্কেটিং :
এটির মাধ্যমে আপনি ফ্রিতে অথবা পেইড ক্যাম্পেইনের ব্যবহার করে আপনার বিজনেসকে প্রসারিত করতে পারেন। যেমন ফেসবুক , ইউটিউবে , টুইটার এর মাধ্যমে আপনি ট্রাফিক সংগ্রহ করতে পারেন | ইনবাউন্ড ডিজিটাল মার্কেটিংকে দুই ভাগে বিভক্ত করতে পারি-
- পেইড ইনবাউন্ড ডিজিটাল মার্কেটিং
- আনপেইড ইনবাউন্ড ডিজিটাল মার্কেটিং
পেইড ইনবাউন্ড ডিজিটাল মার্কেটিং :- গুগল , ফেইসবুক, টুইটার, ইন্সটাগ্রাম সহ এই ধরণের বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া ওয়েবসাইট গুলিতে একটি নির্দিষ্ট পরিমান টাকা দিয়ে বুস্ট করার ফলে সেই সব সোস্যাল মিডিয়াগুলি আপনার ওয়েবসাইটটি কে সকলের সামনে দেখাবে। এছাড়া আপনি যদি আপনার কোম্পানির প্রোডাক্ট সম্পর্কে মূল্য নির্ধারন করে বিজ্ঞাপন দেন তাহলে আপনার প্রোডাক্ট সম্পর্কিত ক্রেতা আপনার প্রোডাক্ট টি ক্রয় করতে পারবে | গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হলো আপনার পছন্দের জায়গা বিশেষে আপনি আপনার বিজ্ঞাপন দিতে পারবেন। যেমন ধরুন, আপনি একটি ইকমার্স ওয়েবসাইট তৈরি করলেন এবং আপনার কোম্পানি টি ঢাকায় অবস্থিত ,তাহলে আপনি চাইলেই শুধুমাত্র ঢাকাতেই আপনার বিজ্ঞাপন দিতে পারবেন। এর ফলে আপনার ঢাকায় পন্যের হোম ডেলিভারি দিতে পারবেন |
তবে Google Adword ব্যবহার করে অনেক কোম্পানি তাদের ব্যবসাকে অনেক দূর এগিয়ে নিয়ে গেছেন ,সবচেয়ে বেশি যে কোম্পানিগুলো Google Adword ব্যবহার করে তাদের ব্যবসা এগিয়ে নিয়ে গেছে তারা হলো Flipkart, Amazon, Snapdeal, Myntra ইত্যাদি , যখন আমরা google সার্চ করি তখন কোন পণ্য তো সব আগে এই ধরণের কোম্পানি গুলির লিস্ট দেখায়। অন্য দিকে facebook , Twitter , Instagram এর মতো যে সমস্ত সোশ্যাল মিডিয়া আছে, সেখানেও অনেক কোম্পানি নির্দিষ্ট পেইড ক্যাম্পেইন করে তাদের business টি আরো সক্রিয় করে তোলে | বর্তমানে facebook সব থেকে বেশি কাস্টমার বা user সর্বদা active থাকে | তাই ফেসবুক এ সব থেকে বেশি পরিমানে বিজ্ঞাপন দেওয়া হয়ে থাকে |ফেইসবুক এ এই process টিকে ফেইসবুক মার্কেটিংও বলা হয়ে থাকে | এগুলো ছাড়াও আপনি ইমেইল মার্কেটিং এর মাধ্যমেও আপনার ক্রেতাদের বিজ্ঞাপন পাঠাতে পারেন |
Paid ইনবাউন্ড ডিজিটাল মার্কেটিং এর কিছু পদ্ধতি
- SEM (Search Engine Marketing )
- SMM (Social Media Marketing )
- CONTENT MARKETING (CM)
- GOOGLE ADWORD (GA)
Unpaid ইনবাউন্ড ডিজিটাল মার্কেটিং: Unpaid ডিজিটাল মার্কেটিং হলো এক ধরণের ফ্রি টাইপ ডিজিটাল মার্কেটিং | মানে হলো কোন টাকা বা ডলার খরচ না করেই আপনি ডিজিটাল মার্কেটিং করতে পারবেন | এই মার্কেটিংয়ের সব থেকে সহজ উপায় হলো এস ই ও (SEO) অর্থাৎ সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন | আপনি বিনামূল্যে গুগলে সার্চ র্যাংক করিয়ে নিয়ে আপনার ব্যবসাকে আরো সক্রিয় করতে পারবেন (এস ই ও এর সমন্ধে আপনি আরো বিস্তারিত তথ্য অনলাইনে পাবেন। এছাড়া আপনি ফেসবুকের মাধ্যমেও বিনামূল্যে আপনার ব্যবসাকে সম্প্রসারিত করতে পারবেন, যেমন আপনি আপনার ফেইসবুক এ নিজের একাউন্ট থেকে কোম্পানির নামে একটি ফেইসবুক পেজ বানান। সেখানে আপনার ওয়েবসাইটের লিংক অথবা পন্যের লিংক আপলোড করে সকল বন্ধুদের বা অন্য কোনো ফেইসবুক পেজ বা অন্য কোনো সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করে আপনার কোম্পানিকে প্রচার কিংবা সেলকে আরো সমৃদ্ধ করতে পারেন।
আনপেইড ইনবাউন্ড ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের কিছু পদ্ধতি:
- SEO
- CONTENT MARKETING
- AFFILIATE MARKETING
- MESSENGER MARKETING
আউটবাউন্ড ডিজিটাল মার্কেটিং:
টেলিভিশনের বিভিন্ন চ্যানেলে প্রোগ্রামের ফাঁকে ফাঁকে একটি বা দুটি করে বিজ্ঞাপন চলতে থাকে অথবা রাস্তার ধারে ফুটপাতে যে সমস্ত ব্যানার বিজ্ঞাপনগুলো ঝোলানো থাকে বা দেওয়ালের গায়ে গাম দিয়ে সাঁটানো থাকে, এমন কি ট্রেনে, বাসে যে সমস্ত বিজ্ঞাপন দেওয়া হয় সেই পদ্ধতিকে আউটবাউন্ড ডিজিটাল মার্কেটিং বলে থাকি | এছাড়াও মোবাইলের এস এম এস এর মাধ্যমে বিভিন্ন কোম্পানির যে সমস্ত বিজ্ঞাপনগুলো পেয়ে থাকি সেগুলোও এই আউটবাউন্ড ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের অন্তর্ভুক্ত | উদাহরণ স্বরূপ বলা যায়, যদি আপনি কোনোদিন Amazon, Flipkart এ একাউন্ট বানিয়ে থাকেন তাহলে দেখবেন যে, প্রায় প্রতিদিনই আপনার ফোনে একটি বা দুটি করে এস এম এস আসে ,তাদের দ্রব্যের বিবরণ সমন্ধে, ঠিক সেই একইভাবে যদি আপনিও এস এম এস এর মাধ্যমে আপনার কোম্পানির দ্রব্যের বিবরণ দিতে পারেন, তবে আপনার ব্যবসাটি অতি দ্রুত সক্রিয় হয়ে উঠতে পারে। সে জন্য আপনাকে বাল্ক এস এম এস এর প্যাকেজ কিনে রাখতে হবে এবং বাল্ক এসএমএস এর জন্য আপনি বিভিন্ন ওয়েবসাইট পাবেন।
SEO কি? এসইও এর সঠিক ব্যবহার
SEO হলো এমন এক ধরণের অনলাইন মার্কেটিং পদ্ধতি যা আপনার ওয়েবসাইট সাইটকে নির্দিষ্ট কিছু KEYWORD এর মাধ্যমে গুগল এর প্রথম পেজে RANK করে।
তাহলে প্রশ্ন জাগে KEYWORD কি?
আমরা যখন প্রয়োজনীয় দ্রব্য ক্রয় করার জন্য অথবা বিশ্বের কোনো খবরা খবর জানার জন্য গুগল গিয়ে যেই WORD দিয়ে সার্চ দেই সেটি-ই হলো KEYWORD.
ধরুন, আপনি অনলাইনে একটি মোবাইল কিনবেন। আপনি গুগলে টাইপ করলেন “SAMSUNG মোবাইল” তারপর অনেক গুলি লিস্ট গুগল এর প্রথম পেজ এ চলে আসলো, তারপর আপনি সেখান থেকে যেকোনো একটি লিংক ক্লিক করে তাদের ওয়েবসাইট এ গিয়ে মোবাইলটি কিনে ফেললেন। গুগল এর এই প্রথম পেজ এ যে কতগুলি লিস্ট রয়েছে এইগুলো আসে একমাত্র SEO করার ফলশ্রুতিতে | যদি ঠিক থাক মত SEO করেন তাহলে অবশ্যই আপনার ওয়েবসাইটটিও গুগল এর প্রথম পেজে চলে আসবে। লক্ষণীয় বিষয় এই যে, ইন্টারনেট এ যত গুলি সার্চ ইঞ্জিন আছে যেমন Google, Yahoo , Bing এগুলির মধ্যে প্রায় ৭০ শতাংশ ইন্টারনেট Google সার্চ এ ব্যবহার করে | আর Google প্রযুক্তি বাকী সার্চ ইঞ্জিন এর থেকে অনেকদূর এগিয়ে | .
SEO কিভাবে কাজ করে?
SEO এর কৌশল: SEO এমন একটি কৌশল যা গুগল এর এলগোরিদম এ কাজ করে। অর্থাৎ ভিজিটর রা যদি কোন কীওয়ার্ড বা ফ্রেজ বা বাক্যাংশ ব্যবহার করে গুগল এ সার্চ করে, SEO এর কৌশল সেই কীওয়ার্ড অনুযায়ী সেই সম্বন্ধীয় ওয়েবসাইট গুগলের প্রথম পেজে লিস্ট করে। আপনি জায়গা বিশেষে আপনার কীওয়ার্ড হিট বা করতে পারবেন, আপনি যদি চান আপনার ওয়েবসাইট টি শুধুমাত্র ঢাকায় বা ঢাকার আশেপাশের মানুষেরাই দেখুক, আপনি SEO এর মাধ্যমে সেটিও করতে সক্ষম হবেন।
ওয়েবসাইট এনালাইসিস: এটি সত্যিই চমৎকার একটি টুলস যা আপনার ওয়েবসাইটে কতজন ব্যবহার করলো অথবা আপনার ওয়েবসাইট কোথায় কোথায় হিট হলো সেই সমস্ত কিছুর বিবরণ আপনি ওয়েবসাইট এনালাইসিস পুরো একটি রিপোর্ট আকারে জানতে পারবেন। এর মাধ্যমে এটাও জানতে পারবেন যে আপনার বর্তমানে কতজন একটিভ ইউজার আপনি সাইটটিতে আছে অর্থাৎ ওই সময়ে কতজন ইউজার আপনার ওয়েবসাইট টি ব্যবহার করছে | এখানেই ক্ষান্ত নয়, আপনার ওয়েবসাইট এর মতো অনেক ওয়েবসাইট আছে সেগুলো আপনার ওয়েবসাইট এরও উপরে আছে আপনাকে সেই সমস্ত ওয়েবসাইট কেও এনালাইসিস করতে হবে। কারন তারা আপনার কম্পিটিটর। আপনার ওয়েবসাইট টি কে তাদের ওয়েবসাইট এর উপরে RANK বা টপ পজিশনে নিয়ে যেতে হবে।
Link Building (লিংক বিল্ডিং): SEO এর এক বিষয় হলো লিংক বিল্ডিং। আপনার ওয়েবসাইটের প্রায় ৫০% অপ্টিমাইজ এই লিংক বিল্ডিং এর মাধ্যমে হয়ে থাকে। লিংক বিল্ডিং এর প্রকৃত সারকথা হলো, অন্যের ওয়েবসাইট এ আপনার ওয়েবসাইটের লিংক স্থাপিত করা। অর্থাৎ আপনার ওয়েবসাইট এর মতো অন্য কোন ওয়েবসাইটে আপনার সাইটের লিংক স্থাপন করলে আপনার ওয়েবসাইট এর ভিজিটর অনেক বেড়ে যেতে পারে। এই লিংক বিল্ডিং কে আমরা অনেক সময় ব্যাকলিংকও বলে থাকি।
আপনার সাইটের মতো অনেক ওয়েবসাইট গুগল এর প্রথম পেজে তালিকাভুক্ত করা থাকে, আপনি সেই সমস্ত ওয়েবসাইটকে এনালাইসিস করবেন এবং তারা কোন কোন কীওয়ার্ড ব্যবহার করেছে। তার মধ্যে থেকে ভালো ভালো কীওয়ার্ড বেছে নিয়ে আপনার ওয়েবসাইট এ ব্যবহার করতে হবে এবং সেই কারণেই তাদের ওয়েবসাইট আপনার ওয়েবসাইট এর নিচে থাকে। আপনার সাইটের মেটা ট্যাগ এবং লেখার প্রতি নজর দিতে হবে যাতে আপনার কনটেন্ট একদম অরিজিনাল হয়। কারণ গুগল COPYRIGHT কন্টেন্টের উপর কোনো RANK দেয় না, কপিরাইটের বিষয়টি খুবই নজরদারিতে রাখতে হবে |
ডিজিটাল মার্কেটিং পার্ট-২ এখানে লিংক পাবেন